GETTING MY ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ TO WORK

Getting My ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ To Work

Getting My ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ To Work

Blog Article

কিছু মানুষ স্ট্রবেরি খাওয়ার পরে অ্যানাফিল্যাক্লয়েড প্রতিক্রিয়া অনুভব করে।[৬৫] এই প্রতিক্রিয়ার সবচেয়ে সাধারণ অবস্থা হল মুখের এলার্জি সিন্ড্রোম, কিন্তু এই উপসর্গ ছাড়াও মিমিক হে ফিভার দেখা যেতে পারে অথবা চর্মরোগ দেখা যেতে পারে, এবং গুরুতর ক্ষেত্রে, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা হতে পারে।[৬৬][৬৭]

ছাদের বাগানে স্ট্রবেরি জন্মানো একটি ফলপ্রসূ অভিজ্ঞতা হতে পারে এবং এগুলি কন্টেইনার বাগান করার জন্য উপযুক্ত। আপনার ছাদে স্ট্রবেরি বাড়াতে আপনাকে সাহায্য করার জন্য এখানে একটি ধাপে ধাপে নির্দেশিকা রয়েছে:

রবিবার (৩১ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা’বিষয়ক টাস্কফোর্স সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

Expense of upkeep: In locations where by Wintertime goes beneath 6 levels celsius, it is vital to shield the crops.

†প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে। উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল

এদিকে চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্যের বাজার খাতুনগঞ্জে আরও কমেছে পেঁয়াজের বাজার। এক সপ্তাহ আগেও খাতুনগঞ্জে প্রতি কেজি ফরিদপুরের পেঁয়াজ ৬০ টাকা, মেহেরপুরের পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৫৫ টাকা ও চোরাই পথে আসা ভারতীয় পেঁয়াজ ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। গত মাসে প্রতি কেজি চায়না আদা ১৬০ টাকায় বিক্রি হয়। 

তথ্যে দেখা যায়, দেশের পুঁজিবাজারে বিদায়ী সপ্তাহে সূচকের পতনমুখী প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে সূচকের সঙ্গে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। পাশাপাশি বিদায়ী সপ্তাহে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে বাজার মূলধন কমেছে ২২ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকার বেশি।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, শেয়ারবাজারে এখন মন্দা অবস্থা চলছে। পেনিক সেল এবং ফোর্স সেলের কারণে এই মন্দা অবস্থা বিরাজ করছে বলে আমরা মনে করছি। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য কমিশন বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে।

অ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনি, চিরতা, স্টিভিয়া, গাইনোরা ইত্যাদি।

চাহিদা অনুসারে  হাফ ড্রাম, সিমেন্ট বা মাটির টব, get more info স্টিল বা প্লাস্টিক ট্রে সংগ্রহ করতে হবে। অনেক সময় বসতবাড়ির ভাঙা চোরা বালতি, অব্যবহৃত তেলের বোতলও ছোটখাটো গাছ রোপণের জন্য ব্যবহার করা হয়। ঠিকমতো উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে এসব অব্যবহৃত জিনিস বাগানে ব্যবহার করা গেলে এও হতে পারে এক নতুন নান্দনিকতা। ছাদের সুবিধা মতো স্থানে স্থায়ী বেড (ছাদ ও বেডে মাঝে ফাঁকা রাখতে হবে) স্থাপন করা যেতে পারে। এসব বেডে মূলত সবজি, শাক চাষ করা যায়। চাইলে লাগানো যায় ফুলগাছ। স্থায়ী বেড বানাতে না চাইলে পুরনো চৌবাচ্চা বা জাহাজের লাইফ বোট রাখার বয়ার খোলও অনেক জায়গায় বেড হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

এসব ফল গাছের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফলন ধরেছে আর্লি গ্লো, আমেরিকান ফেস্টিবাল, রাবি-৩ জাতের স্ট্রবেরি। এছাড়াও তার বাগানে ব্যানানা, ব্রুনাই কিং, মিয়াজাকি, কিউজাই প্রজাতির আম, মিশরীয়, ব্লাক জেনোয়া, সৌদি ইউলো প্রজাতির ত্বীন, পাকিস্তানি, থাই, মেক্সিকান, সুপার ভাগোয়ান, বিভিন্ন প্রজাতির আনার, বিকসন, ব্লাক রুবি, সবুজ মিস্টি, কোড-২৪ প্রজাতির আঙুর, থাইরেড, থাই গোল্ড, পিংক রোজ, ব্রুনি ও কলি মায়ারসহ প্রায় ৩৫ টি জাতের ড্রাগন ফল গাছ রয়েছে।

Your browser isn’t supported any longer. Update it to have the most effective YouTube experience and our most up-to-date options. Find out more

বাগান ঘুরতে আসা সুবর্ণা রানী বলেন, ‘অনেক বার দোকান থেকে কিনে স্ট্রবেরি খেয়েছি। কিন্তু এই স্ট্রবেরির মতো স্বাদ পাইনি। খেতের ফল সম্পূর্ণ টাটকা ও কীটনাশকমুক্ত হওয়ায় খেতে মজা। তাছাড়া বাগানে এসে ঘুরতে ভালো লাগছে। বাগান ঘুরে এখান থেকেই ফল কিনে নিয়ে যাব।’

বাগান বিষয়ক তথ্যাবলি মাটি আদর্শ মাটির বৈশিষ্ট

Report this page